সউদী ওহাবীরা ইহুদীদের সাথে মিলের বিষয় লক্ষ্য রাখে কিন্তু মুসলমান উনাদের পবিত্র হজ্জ বাতিলের বিষয়টি উপেক্ষা করে। এতে কি আবারও প্রমাণিত হয় না যে, এরা আসলে ইহুদীদের বংশধর এবং ইহুদী?
সউদী ওহাবীরা ইহুদীদের সাথে মিলের বিষয় লক্ষ্য রাখে কিন্তু মুসলমান উনাদের পবিত্র হজ্জ বাতিলের বিষয়টি উপেক্ষা করে। এতে কি আবারও প্রমাণিত হয় না যে, এরা আসলে ইহুদীদের বংশধর এবং ইহুদী?
আরবী মাস হয় ২৯ বা ৩০ দিনে হবে। এটাই সম্মানিত শরীয়ত উনার বিধান। কিন্তু সউদী সরকার যেহেতু ওহাবী এবং ইহুদী। ফলে তাদের শরীয়ত ভিন্ন। যদি তাই না হয়, তবে কেন আরবী মাস ৩১ দিনে গণনা করে? নাঊযুবিল্লাহ!
এখন সউদী আরবে এই মিথ্যা সাক্ষীর বিষয়টি একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। রিয়াদ থেকে মাঝে মাঝে কয়েকজন সাক্ষী এসে এমন সময় চাঁদ দেখার খবর পরিবেশন করে যেদিন পৃথিবীর কোথাও চাঁদ দৃশ্যমান হয় না।
পবিত্র যিলহজ্জ মাস উনার পহেলা তারিখ হচ্ছে ১১ জানুয়ারী ২০০৫ ঈসায়ী, ইয়াওমুছ ছুলাছা বা মঙ্গলবার। আর ঈদুল আদ্বহা পালন করতে হবে ২০ জানুয়ারী ২০০৫ ঈসায়ী, ইয়াওমুল খ¦মীস বা বৃহস্পতিবার। নাঊযুবিল্লাহ!
১৩৬৭ হিজরী (১৯৪৮ ঈসায়ী) সাল থেকে চলছে মুসলমান উনাদের পবিত্র ইবাদত হজ্জ নষ্ট করার ষড়যন্ত্র। সি.আই.এ ও অবৈধ ইহুদী রাষ্ট্র ইসরাঈলের সহযোগিতায় সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার শুরু করে এই নিকৃষ্ট ষড়যন্ত্র। পবিত্র হজ্জ নষ্ট করার ষড়যন্ত্রে একটি নীল নকশা হচ্ছে চাঁদের তারিখ পরিবর্তন।
মহান আল্লাহ পাক উনার অসাধারণ এক হিকমতময় সৃষ্টি হচ্ছে চাঁদ। মুসলমান উনাদের ইবাদত-বন্দেগীর সাথে চাঁদের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। সম্মানিত হজ্জ উনার সময় ঠিক করার মাধ্যম। চাঁদ দেখে রোযা রাখতে হবে ও রোযা ভাঙতে হবে অর্থাৎ সকল মাস চাঁদ দেখে গণনা করতে হবে। আকাশ মেঘলা থাকলে মাস ত্রিশ দিনে পূর্ণ করতে হবে।