৩০শে সেপ্টেম্বর ২০০৮, মঙ্গলবার যেদিন সউদী আরব ঈদ পালন করেছে, চাঁদের প্রকৃত হিসাবে তা ছিল ২৯শে রমাদ্বান। সউদী সরকার ২৮শে রমাদ্বানের দিন চাঁদ দেখার মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে ২৯ এবং ৩০শে রমাদ্বানের দু’টি রোযা নষ্ট করে রমাদ্বান শরীফ-এ ঈদ পালন করেছে।
৩০শে সেপ্টেম্বর ২০০৮, মঙ্গলবার যেদিন সউদী আরব ঈদ পালন করেছে, চাঁদের প্রকৃত হিসাবে তা ছিল ২৯শে রমাদ্বান। সউদী সরকার ২৮শে রমাদ্বানের দিন চাঁদ দেখার মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে ২৯ এবং ৩০শে রমাদ্বানের দু’টি রোযা নষ্ট করে রমাদ্বান শরীফ-এ ঈদ পালন করেছে।
সারাবিশ্বে যারা একই দিনে রোযা-ঈদসহ অন্যান্য ইবাদত পালন করার কথা বলে তাদের কথা সম্পূর্ণ ভুল। ভূগোলের সামান্যতম জ্ঞানও তাদের নেই। পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তের সময়ের পার্থক্য হচ্ছে ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা। পৃথিবীর এক প্রান্তে যখন দিন, তখন অন্য প্রান্তে পূর্ব বা পরের দিন অথবা রাত। কাজেই সেখানে তখন চাঁদ দেখার প্রশ্নই আসে না। তাহলে কি করে একদিনে সারাবিশ্বে রোযা রাখা বা ঈদ করা যেতে পারে? এটা মূলতঃ নেহায়েত অজ্ঞতা ও জিহালতপূর্ণ কথা।
মহান আল্লাহ পাক উনার অসাধারণ এক হিকমতময় সৃষ্টি হচ্ছে চাঁদ। মুসলমান উনাদের ইবাদত-বন্দেগীর সাথে চাঁদের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। সম্মানিত হজ্জ উনার সময় ঠিক করার মাধ্যম। চাঁদ দেখে রোযা রাখতে হবে ও রোযা ভাঙতে হবে অর্থাৎ সকল মাস চাঁদ দেখে গণনা করতে হবে। আকাশ মেঘলা থাকলে মাস ত্রিশ দিনে পূর্ণ করতে হবে।